সমসাময়িক এই যুগে, সিজিপিএ কি একমাত্র মাপকাঠি যা আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তুলতে পারে?অবশ্যই না। ঠিক এ কারণেই, যুবসমাজকে ক্ষমতায়ন এবং বাংলাদেশে বেকারত্বের সমস্যা হ্রাস করার লক্ষ্যে ২০১৫ সালের ১ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় “যুব উদ্যোক্তা স্কুল” (Youth School for Social Entrepreneurs – YSSE)।

পথ পরিক্রমায় ২০২৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি, Youth School for Social Entrepreneurs (YSSE) ৯ম বছরে পদার্পণ করবে। এই ঐতিহাসিক মাইলফলকের সাথে সাথে, YSSE-এর অর্জন, প্রভাব এবং ভবিষ্যতের পরিকল্পনা নিয়ে চুম্বক আলোচনা করা হলো এই ব্লগে।

 

“YSSE –তরুণদের নেতৃত্ব দানে উপযোগী করে তোলার এক স্বেচ্ছাসেবী এবং অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। যার মূল লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যই হল যুবকদের অভ্যন্তরে লুকিয়ে থাকা প্রতিভার পূর্ণ বিকাশ এবং পরিস্ফুটন।”

—শেখ মুহাম্মদ ইউসুফ হোসেন (Founder and President, YSSE)

৯ বছর আগে, শেখ মুহাম্মদ ইউসুফ হোসেন স্যার একটি স্বপ্ন নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলেন। সেই স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশের তরুণদের বেকারত্বের সমস্যা হ্রাস করে ক্ষমতায়ন এবং তাদেরকে সামাজিক উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলা। সেই স্বপ্ন থেকেই জন্ম হয়েছিল Youth School for Social Entrepreneurs (YSSE)।

বাংলাদেশের যুবসমাজকে ক্ষমতায়ন এবং দক্ষতা ও প্রতিভা উন্নয়ন করে সামাজিক সফল উদ্যোক্তা তৈরির লক্ষ্যে ২০১৫ সালের ১ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় “যুব উদ্যোক্তা স্কুল” (Youth School for Social Entrepreneurs – YSSE)। ৯ বছরের অগ্রযাত্রায় YSSE যুবসমাজের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

YSSE প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এটি বাংলাদেশের তরুণদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে আসছে। YSSE তরুণদের দক্ষতা এবং প্রতিভা বিকাশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, কাউন্সেলিং, সেশন এবং ইভেন্টের আয়োজন করে।

YSSE তাদের লক্ষ্য অর্জনে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে:

প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা: YSSE যুবকদের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা প্রদান করে। এর মধ্যে রয়েছে ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট, ব্যবসায়িক দক্ষতা, সামাজিক উদ্যোক্তাগিরি ইত্যাদি।

ইভেন্ট ও প্রতিযোগিতা: YSSE বিভিন্ন ইভেন্ট ও প্রতিযোগিতা আয়োজন করে যুবকদের তাদের প্রতিভা ও সৃজনশীলতা প্রকাশের সুযোগ করে দেয়।

নেটওয়ার্কিং: YSSE যুবকদের মধ্যে নেটওয়ার্কিং তৈরি করে তাদের একে অপরের কাছ থেকে শিখতে ও উৎসাহিত হতে সাহায্য করে।

YSSE-র এই কর্মসূচি ও কার্যক্রমের মাধ্যমে যুবসমাজের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। YSSE-র প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী যুবকরা তাদের ক্যারিয়ার উন্নয়নে, উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন পূরণে এবং সামাজিক উদ্যোগ গ্রহণে ব্যাপক উপকৃত হয়েছে।

YSSE-র ৯ বছরের পথচলায় উল্লেখযোগ্য অর্জনগুলো হলো :

২০,০০০+ যুবক YSSE-র প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছে।

১০,০০০+ যুবক YSSE-র কাউন্সেলিং সেবা গ্রহণ করেছে।

১০০+ ইভেন্ট ও প্রতিযোগিতা YSSE আয়োজন করেছে।

YSSE-র নেটওয়ার্ক ৩০+ দেশে বিস্তৃত হয়েছে।

YSSE-এর সাফল্য বাংলাদেশের তরুণদের জন্য একটি অনুপ্রেরণা। YSSE-এর মাধ্যমে, তরুণরা তাদের দক্ষতা এবং প্রতিভা বিকাশ করতে পারে, তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে এবং দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে।

YSSE এর কিছু উল্লেখযোগ্য সাফল্য হলো :

২০১৭: YSSE-এর ক্যারিয়ার টক এবং আজকের তারুণ্য সেশনগুলিতে ১০,০০০-এরও বেশি তরুণ অংশগ্রহণ করে।

২০১৮: YSSE-এর পেপারইঙ্ক ২.০: রাইট ইউর থটস ইভেন্টে ১৫,০০০-এরও বেশি তরুণ অংশগ্রহণ করে।

২০১৯: YSSE-এর ‘বিহাইন্ড দ্য জার্নি’ উদ্যোক্তাদের সাফল্যের গল্প সিরিজটি ১০০,০০০-এরও বেশি তরুণ দেখে।

২০২০: YSSE COVID-19 মহামারীর সময় তরুণদের জন্য একটি অনলাইন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম চালু করেছিল।এই প্রোগ্রামটি তরুণদের চাকরির বাজারে সফল হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং জ্ঞান প্রদান করেছিল।যেখানে অনলাইন প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষামূলক সুযোগগুলি ১০,০০০-এরও বেশি তরুণকে প্রভাবিত করে।

২০২১ : YSSE “Bangladesh Youth Symposium” আয়োজন করেছিল। এই সিম্পোজিয়ামে ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০,০০০ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছিল। তাদের মধ্য থেকে YSSE-এর সহায়তায় ১০০-এরও বেশি তরুণ উদ্যোক্তা তৈরি হয়।

২০২২ : YSSE “Speak to Inspire 3.0” আয়োজন করেছিল। এই ইভেন্টে তরুণরা তাদের স্বপ্ন এবং লক্ষ্য অর্জনের জন্য অনুপ্রাণিত হয়েছিল।তখনকার সে কর্মসূচিগুলিতে প্রায় ১০,০০০-এরও বেশি তরুণ অংশগ্রহণ করে।

YSSE এর সাফল্য শুধুমাত্র বাংলাদেশই নয়, বিশ্বব্যাপীও প্রশংসিত হয়েছে। ২০২২ সালে, YSSE “World Economic Forum” এর দ্বারা “Global Shapers Community”-এর সদস্যপদ লাভ করে।

২০২৩: YSSE ২০২৩ সালের TedX Gulshan ইভেন্টের আয়োজন করে। এই ইভেন্টে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব ও উদ্যোক্তারা অংশগ্রহণ করেন। ইভেন্টে “The Future of Work” থিম নিয়ে আলোচনা হয়।

এই ইভেন্টটি YSSE-এর জন্য একটি বড় সাফল্য ছিল। এই ইভেন্টের মাধ্যমে YSSE বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের যুবকদের প্রতিভা ও সম্ভাবনা তুলে ধরতে সক্ষম হয়।

YSSE-র ৯ বছরের পথচলাকে একটি সফল পথচলা বলা যায়। তবে YSSE তার লক্ষ্য অর্জনের জন্য এখনও অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। যেখানে YSSE-র সামনের চ্যালেঞ্জগুলো হলো:

  • আরও বেশি যুবসমাজকে YSSE-র প্রোগ্রাম এবং ইভেন্টে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেওয়া।
  • YSSE-র প্রোগ্রাম এবং ইভেন্টগুলোকে আরও বেশি কার্যকর ও ফলপ্রসূ করা।
  • YSSE-র সাফল্যকে আরও বেশি দেশের মানুষের কাছে ছড়িয়ে দেওয়া।

YSSE-র ৯ বছরের অভিজ্ঞতা ও অর্জনের আলোকে বলা যায় যে, YSSE আগামীতেও যুবসমাজের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে যাবে। YSSE-র মাধ্যমে আরও বেশি যুব উদ্যোক্তা তৈরি হবে এবং তারা সমাজের উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

 

YSSE এর সাফল্য থেকে আমরা যে শিক্ষা নিতে পারি তা হল:

  • তরুণদের ক্ষমতায়নই হল দেশের উন্নয়নের চাবিকাঠি।
  • প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষাই তরুণদের দক্ষতা এবং প্রতিভা বিকাশে সহায়তা করে।
  • সামাজিক উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করাই হল সামাজিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।

YSSE এর সাফল্য আমাদের আশা দেয় যে বাংলাদেশের তরুণরাই দেশের ভবিষ্যত। তাদের ভবিষ্যত লক্ষ্য হল তরুণদের জন্য আরও বেশি সুযোগ সৃষ্টি করা। YSSE বিশ্বাস করে যে তরুণরাই হল দেশের উন্নয়নের মূল শক্তি।

YSSE-র ৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২০২৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত একটি ৯ দিনব্যাপী উৎসবের আয়োজন করেছে। এই উৎসবে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তরুণদের অংশগ্রহণ কামনা করে । এই উৎসবে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ, সেমিনার, কর্মশালা, প্রতিযোগিতা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। যেখানে এই উৎসব বাংলাদেশের তরুণদের মধ্যে সামাজিক উদ্যোক্তা হওয়ার আগ্রহকে আরও বাড়িয়ে তুলবে।

 

YSSE এর সাফল্য উদযাপনে তার শুভাকাঙ্ক্ষী এবং দক্ষ কর্মীদের প্রেরিত শুভেচ্ছাবার্তা এবং অভিব্যক্তি এখানে তুলে ধরা হলো–

 

 “ওয়াইএসএসই এর নবম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানাই। একটি যুগোপযোগী সামাজিক সংগঠন হিসেবে ওয়াইএসএসই এর ভালো কাজ অব্যাহত থাকুক। ওয়াইএসএসই এর প্রতি আমার শুভকামনা সবসময়। শুভ জন্মদিন ওয়াইএসএসই ”—নুসরাত ভূইয়া নওরিন ( Head, Admin and HR Department )

“আমাদের প্রিয় YSSE’কে ৯ বছরের নিষ্ঠাবান সেবার জন্য অভিনন্দন! এতো উৎসাহী ও নিবেদিত মানুষের দলের অংশ হতে পেরে আমি আনন্দিত। একসঙ্গে, আমরা এতো কিছু অর্জন করেছি এবং এতো মানুষের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছি। আশা রাখি ‘YSSE’-র এই সাফল্যের ধারা অব্যাহত থাকুক!” — নাজিয়া সুলতানা প্লাবন ( Head, Business Development Department)

 “ ৯ বছর সাফল্যের সাথে কাজ করে ১০তম বর্ষে পদার্পণ করেছে YSSE। YSSE – এর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে অন্তঃস্থলের শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। আগামী দিনগুলোতে সমহিমায় YSSE -এর কাজ সমূহ এভাবে অব্যাহত থাকবে এই কামনা করি। যুবসমাজের উন্নয়ন এবং সমাজ কল্যাণ নিয়ে YSSE যেভাবে কাজ করে যাচ্ছে এতে আমি বরাবরই মুগ্ধ। সামনের বছরগুলো -তে এভাবে YSSE তাদের কাজ অব্যাহত রাখবে বলে কামনা করছি।” — সায়মা আকতার রাহা ( Head, Content Writing Department) 

 “YSSE কে এর ৯ম প্রতিষ্ঠাবার্ষকীতে জানাই অনেক অনেক শুভকামনা । YSSE এর প্রতিটা সদস্য যেভাবে রাত দিন পরিশ্রমের মাধ্যমে সমাজকল্যাণের জন্য কাজ করে যায় তা সত্যিই প্রশংনীয়। YSSE সব সময়ই দেশের যুবসমাজ কে নিজেদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে উদ্বুদ্ধ করে এবং তাদের লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য সাহায্য করে থাকে। ভবিষ্যতে YSSE আরো বিস্তৃতভাবে সমাজের ও যুবসমাজের উন্নতির জন্য অবদান রাখবে এই আশাই রাখি।” — জারিন তাসনিম খান (Head, Communication Department) 

“YSSE কে ৯ বছর পূর্তির শুভেচ্ছা! 

আগামী বছরগুলি আরও উন্নতি, আবিষ্কার এবং সাফল্যের দিকে এগিয়ে যাক!” —আদ্রিতা মোসলেম ( Head, Graphic Design Department ) 

 “বর্তমান সময়ে আমরা যদি একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি রিলেভ্যান্ট হার্ড এবং সফ্ট স্কীলস- এ দক্ষ্য না হই, তাহলে দেখা যাবে কর্ম পেতে এবং কর্মে ঠিকে থাকতে আমাদের একাডেমিক সার্টিফিকেট তেমন কাজে আসবে না। আর বিগত ৮ বছর ধরে YSSE এই অভাব নিরসনে কাজ করছে। আর আমি যুগান্তকারী পদক্ষেপ সমূহের অংশ হতে পেরে নিজেকে অনেক সুভাগ্যের অধিকারী মনে করি।” —ইমতুয়াজ আহমেদ তুহিন ( Head, Marketing and PR Department) 

“অসাধারণ ৯ বছর পূর্ণ করার জন্য YSSE -কে আন্তরিক শুভেচ্ছা! 

এই ৯ বছরে, YSSE সমাজ উন্নয়নের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। তরুণ উদ্যোক্তাদের একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলে তাদের উদ্ভাবনী এবং সৃষ্টিশীল ধারণা বাস্তবায়নে সহায়তা করেছে। আপনারা তরুণদের সামাজিক উদ্যোগ গঠনে এবং পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও জ্ঞান দিয়েছেন, যা আমাদের সমাজকে আরও টেকসই ও ন্যায়সঙ্গত করতে সহায়তা করছে।” — আবরার হাসিন তামিম ( Head, Operations Management Department )

 “শুভ ৯ তম বার্ষিকী, YSSE! এই অসাধারণ লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য অভিনন্দন! আমি কামনা করছি যে আগামী নয় বছরগুলি আরও উন্নত এবং পূর্ণবর্তমান হবে।” —মেহেরুন্নেসা হোসেন ইবনাত ( Head, Video Editing Department )

 

এক নজরে YSSE এর পথচলা —

  • ২০১৫: YSSE প্রতিষ্ঠা।
  • ২০১৬: ক্যারিয়ার টক এবং আজকের তারুন্য মতো কার্যকরী লাইভ সেশন এবং ক্যারিয়ার মেন্টর প্রোগ্রাম ২.০ এর মতো লার্নিং সেশনের মাধ্যমে তরুণদের কর্পোরেট জগৎ এবং কোম্পানি সম্পর্কে জানানো এবং তাদের ক্যারিয়ার গড়তে সহায়তা করা শুরু।
  • ২০১৭: পেপারইঙ্ক ২.০: রাইট ইউর থটস, শখের প্রতিভা, এবং মজারু মতো ইভেন্ট এবং প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তরুণদের তাদের গোপন প্রতিভা অন্যদের কাছে প্রদর্শন করার সুযোগ দেওয়া এবং তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ানো শুরু।
  • ২০১৮: ‘বিহাইন্ড দ্য জার্নি’র মতো উদ্যোক্তাদের সাফল্যের গল্প উপস্থাপন করে তরুণদের ভবিষ্যতের সফল উদ্যোক্তা হতে অনুপ্রেরণা দেওয়া শুরু।
  • ২০১৯: চ্যারিটি হাবের মাধ্যমে সমাজে ধনী-গরিবের বৈষম্য কমাতে লেটস ক্রিয়েট মোর স্মাইলস মতো কিছু সামাজিক কাজ করা শুরু।
  • ২০২০: কোভিড-১৯ মহামারীর মধ্যেও তরুণদের জন্য অনলাইন প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষামূলক সুযোগ প্রদান চালিয়ে যাওয়া।
  • ২০২১: তরুণদের জন্য আরও বেশি উদ্যোক্তা কর্মসূচি এবং সহায়তা প্রদান শুরু।
  • ২০২২: তরুণদের জন্য সামাজিক সমস্যা সমাধানে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করা শুরু।
  • ২০২৩: বছরের সর্ববৃহৎ ইভেন্ট TedX:Gulshan এর আয়োজন।

 

লেখিকা-

ফারিহা আলিফ

Management Trainee

Content Writing Department ,YSSE.